প্রতারণা মামলা করার নিয়ম, শাস্তি ও প্রতারণা মামলা কোথায় করবেন

বর্তমান সমাজে যে অপরাধটি সবথেকে বেশি হচ্ছে সেটি হচ্ছে প্রতারণা। দিন দিন সমাজে প্রতারণা অনেক বেড়ে যাচ্ছে। আপনিও যেকোন সময় যেকোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে প্রতারিত হতে পারেন। এই কারণে অবশ্যই আপনাকে প্রতারণা মামলা কি এবং প্রতারণা মামলা করার উপায় জানতে হবে। কিন্তু অনেকেই রয়েছেন যারা প্রতারণা মামলা করার নিয়ম জানেনা। 


যদি আপনি কিভাবে প্রতারণার মামলা করতে হয় সেটি না জানেন তাহলে এই পোস্ট আপনার জন্য। কারণ এই পোস্টে সকল ধরনের প্রতারণা মামলা করার পদ্ধতি, প্রতারণা মামলা কোথায় করতে হয় এবং প্রতারণা মামলা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেয়া হবে। আপনারা প্রতারণা মামলা সম্পর্কে সকল তথ্য জানার মাধ্যমে যেকোনো ধরনের প্রতারণা মামলা নিজে নিজে করতে পারবেন- 


প্রতারণা মামলা করার নিয়ম


প্রতারণা কাকে বলে? 

সাধারণত প্রতারণা বলতে আমরা বুঝি যদি কোন বিষয়ে কোন ব্যক্তি যদি কোন ধরনের মিথ্যার আশ্রয় নেয় অথবা প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে তাহলে তাকে প্রতারণা বলে। কোনো ব্যক্তি যদি অসৎ উদ্দেশ্যে কারো ওপর প্রভাব বিস্তার করে, তার কাছ থেকে কোনো কিছু আদায় করে, সেটা ওই ব্যক্তির ইচ্ছায় হলেও প্রতারণা হবে। তবে প্রতারণার বিষয়টি বাংলাদেশ দণ্ডবিধি, ১৮৬০ এর ৪১৫ ধারায় সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে- 


যদি কোন ব্যক্তি ছলনা করে বা অসাধুভাবে কোন ব্যক্তিকে অন্য কাউকে কোন সম্পত্তি প্রদানে প্ররোচিত করে, কিংবা ইচ্ছাকৃতভাবে অনুরূপ প্রতারিত ব্যক্তিকে এরূপ কোন কার্য করতে বা বিরত থাকতে প্ররোচিত করে, যে কার্য সেই ব্যক্তি অনুরূপভাবে প্রতারিত না হলে করতো না বা উহা করা হতে বিরত থাকতো না এবং যে কাজ নিবৃত্তি উক্ত ব্যক্তির দেহ, মন, সুনাম বা সম্পত্তির ক্ষতি বা অনিষ্ট সাধন করে বা করার সম্ভাবনা রয়েছে, সে ছলনাকারী ব্যক্তি ‘প্রতারণা’ করে বলে গণ্য হবে। 


এই ছিল প্রতারণা মামলার সংজ্ঞা। আশা করছি প্রতারণা মামলা কাকে বলে জানতে পেরেছেন। এবার প্রতারণা মামলার শাস্তি জেনে নিন- 


প্রতারণা মামলার শাস্তিঃ 

প্রতারণা বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। যেমন, কারো ক্ষতি করার উদ্দেশ্যে প্রতারণা, জালিয়াতি করে প্রতারণা, মিথ্যা পরিচয় প্রদান করে প্রতারণা, বিয়ে নিয়ে প্রতারণা, প্রেম নিয়ে প্রতারণা, আর্থিক প্রতারণা ইত্যাদি। প্রতারণা বিভিন্ন রকমের হওয়ায় প্রতারণা মামলার শাস্তি বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। সাধারণত প্রতারণার ক্ষেত্রে দণ্ডবিধির ৪২০ ধারায় মামলা অনেক বেশি দেখা যায়। 


দণ্ডবিধির ৪২০ ধারায় শাস্তি সর্বোচ্চ সাত বছর কারাদণ্ড এবং তার পাশাপাশি অর্থদণ্ডেরও বিধান আছে। সাধারণ প্রতারণা দন্ডবিধি ১৮৬০ এর ৪১৭ ধারার অধীনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। দন্ডবিধির ৪১৭ ধারায় বলা হয়েছে যে, যদি কোন ব্যক্তি দন্ডবিধির ৪১৫ ধারা অনুযায়ী প্রতারণা করে, তাহলে সেই ব্যক্তি দন্ডবিধির ৪১৭ ধারা অনুযায়ী ১ বছর পর্যন্ত যে কোন মেয়াদের সশ্রম বা বিনাশ্রম কারাদন্ডে বা অর্থদন্ডে বা উভয় দন্ডে দন্ডিত হবে। 

আরো জানুনঃ মোবাইল হারিয়ে গেলে জিডি করার নিয়ম

প্রতারণার শিকার হলে করণীয়ঃ 

আমাদের সমাজে এখন নিয়মিত প্রতারণার ঘটনা ঘটছে। প্রতারিত হওয়ার পূর্বে অবশ্যই আমাদেরকে সতর্ক থাকতে হবে। তবে অনেক সময় সতর্ক থাকার পরেও কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান আমাদের নরম মনের সুযোগ নিয়ে প্রতারণা করতে পারে। এখন যদি আপনি কখনো প্রতারণার শিকার হন তাহলে কি করবেন? 


যদি আপনি কখনো প্রতারণার শিকার হন অর্থাৎ কেউ আপনার বিশ্বাস ভঙ্গ করে এবং কথা না রাখে তাহলে আপনি তার নামে মামলা করতে পারবেন। আপনি যেকোনো ধরনের প্রতারণা মামলা করতে পারবেন। প্রতারণা মামলা হতে পারে কারো ক্ষতি করার উদ্দেশ্যে প্রতারণা, জালিয়াতি করে প্রতারণা, মিথ্যা পরিচয় প্রদান করে প্রতারণা, বিয়ে নিয়ে প্রতারণা, প্রেম নিয়ে প্রতারণা, আর্থিক প্রতারণা ইত্যাদি। 


যদি এসব বিষয়ে অথবা এর বাইরেও কোন বিষয়ে প্রতারিত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই সেই বিষয়ে প্রতারণা মামলা করতে পারবেন। থানায় এজাহার দায়ের করে মামলা করা যায় অথবা আদালতে সরাসরি মামলা করা যায়। অর্থাৎ যদি আপনি কখনো প্রতারিত হন তাহলে অবশ্যই প্রতারণা মামলা করবেন। 


প্রতারণার মামলা করতে কি কি লাগে? 

যদি আপনি কারো বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা করতে চান তাহলে অবশ্যই প্রমাণ লাগবে। প্রমাণ ছাড়া আপনি কারো বিরুদ্ধে প্রতারণা মামলা করতে পারবেন না এবং যদি প্রতারণা মামলা করতে চান তাহলে সেই মামলা টিকবে না। 


প্রতারণার মামলার জন্য আপনি যে বিষয়ে প্রতারিত হয়েছেন সেই বিষয়ের কোনো লিখিত চুক্তি অথবা কোনো রসিদ এসব দলিল অবশ্যই সংরক্ষণ করে রাখবেন। কারণ পরবর্তীতে এইসব তথ্য উপস্থাপন করার মাধ্যমে খুব সহজেই প্রতারণা মামলা করতে পারবেন। 

আরো জানুনঃ পুলিশ কিভাবে কল লিস্ট বের করে? দেখুন পদ্ধতি

প্রতারণা মামলা করার নিয়মঃ 

প্রতারণা মামলা করার নিয়ম অনেক সহজ। আপনারা খুব সহজেই প্রতারণা মামলা করতে পারবেন। সাধারণত দুই জায়গায় প্রতারণার মামলা করা যায়। থানায় এজাহার দায়ের করে এবং আদালতে সরাসরি মামলা করে। যেকোনো বিষয়ে প্রতারিত হলে প্রতারণার মামলা করা যায়। 


যদি আপনি প্রতারণা মামলা করতে চান তাহলে যে বিষয়ে প্রতারণার মামলা করতে চাচ্ছেন প্রথমে সেই বিষয়ে সকল দলিল অর্থাৎ প্রমাণ জোগাড় করবেন। অতঃপর থানায় এজাহার দায়ের করে অথবা আদালতে সরাসরি গিয়ে প্রতারণা মামলা করবেন। 


প্রতারণা কত প্রকার? প্রতারণার প্রকারভেদঃ 

সাধারণত প্রতারণা বলতে আমরা বুঝি যদি কোন বিষয়ে কোন ব্যক্তি যদি কোন ধরনের মিথ্যার আশ্রয় নেয় অথবা প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে তাহলে তাকে প্রতারণা বলে। এই প্রতারণা বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রতারণাগুলো হচ্ছে- 


  • কারো ক্ষতি করার উদ্দেশ্যে প্রতারণা, 

  • জালিয়াতি করে প্রতারণা, 

  • মিথ্যা পরিচয় প্রদান করে প্রতারণা, 

  • বিয়ে নিয়ে প্রতারণা, 

  • প্রেম নিয়ে প্রতারণা, 

  • আর্থিক প্রতারণা 


এই ছিল প্রতারণার প্রকারভেদ। উপরে কিছু গুরুত্বপূর্ণ এবং সমাজে প্রচলিত প্রতারণা উল্লেখ করা হয়েছে। এবার আপনারা উক্ত প্রতারণাগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন- 


বিকাশ প্রতারণা মামলা করার নিয়মঃ 

বর্তমানে বিকাশে অনেক প্রতারণা চলছে। বিকাশ কাস্টমার কেয়ারের লোক বলে কিছু মানুষ সাধারণ মানুষদের বোকা বানিয়ে তাদের বিকাশ একাউন্ট থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। যদি আপনি এরকম বিকাশ প্রতারণা মামলার শিকার হন তাহলে আপনি টাকা পাঠানোর সময় যে ট্রানজেকশন নাম্বার রয়েছে সেই ট্রানজেকশন নাম্বার নিয়ে থানায় জিডি করবেন। 


থানায় জিডি করার পর জিডি কপি নিয়ে বিকাশ অফিসে চলে যাবেন। অতঃপর বিকাশ থেকে সেই ব্যক্তিকে কল দিয়ে টাকা ফেরত দিতে বলা হবে। তবে যদি সেই ব্যক্তি টাকা ফেরত দিতে না চায় অথবা কল রিসিভ না করে তাহলে বাকিটা পুলিশ তদন্ত করার মাধ্যমে তাকে ধরবে। এভাবে বিকাশ প্রতারণা মামলা করে আপনার বিকাশের টাকা ফেরত পেতে পারবেন। 


অনলাইন প্রতারণা মামলা করার নিয়মঃ 

অনলাইনে মানুষের আনাগোনা বেশি হওয়ায় বর্তমানে অনলাইন প্রতারণা অনেক বেশি দেখা যাচ্ছে। অনলাইনে কিছু চালাক চতুর প্রতারক ব্যক্তি রয়েছে যারা মানুষদের সরলতার সুযোগ নিয়ে প্রতারণা করে থাকে। অনলাইনে কেনাকাটার ক্ষেত্রে অথবা টাকা আদান প্রদানের ক্ষেত্রে এরকমটা হয়ে থাকে। 


যদি আপনি এরকম অনলাইন প্রতারণার শিকার হন তাহলে থানায় এজাহার দায়ের করে অথবা আদালতে সরাসরি গিয়ে প্রতারণা মামলা করবেন। তবে অনলাইন প্রতারণা মামলা করার সময় অবশ্যই সকল প্রমাণ হাতে রাখবেন। যদি অনলাইন প্রতারণার ক্ষেত্রে প্রমাণ আপনার কাছে না থাকে তাহলে সেই মামলা অনেক হালকা হয় এবং অনেক সময় সেই মামলার গুরুত্ব দেয়া হয় না। 


তাই অনলাইন প্রতারণা মামলা করার সময় কিভাবে প্রতারিত হয়েছেন এবং আপনাকে কি বলা হয়েছিল সকল তথ্য দিয়ে পুলিশকে সহযোগিতা করবেন। এতে পুলিশের তদন্ত করতে সুবিধা হবে এবং প্রতারককে সহজে ধরতে পারবে। 


বিয়ে প্রতারণা মামলা করার নিয়মঃ 

এখন সমাজে বিয়ে প্রতারণা অনেক বেশি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। মেয়েদের সরলতা সুযোগ নিয়ে অনেক ছেলেরা বিয়ে প্রতারণা করে। বিয়ে করার কথা বলে টাকা আত্মসাৎ করা, শারীরিক নির্যাতন করা এবং শারীরিক বিভিন্ন কার্যকলাপে জড়িত হওয়া হচ্ছে বিয়ে প্রতারণা। 


যদি আপনি এরকম বিয়ে প্রতারণা শিকার হন তাহলে থানায় এজাহার দায়ের করে অথবা আদালতে সরাসরি গিয়ে প্রতারণা মামলা করবেন। তবে বিয়ে প্রতারণা মামলার ক্ষেত্রে আপনি কিভাবে প্রতারিত হয়েছেন এবং আপনাকে কি বলে প্রতারণা করা হয়েছে সকল তথ্য দিতে হবে। তাহলে এই বিয়ে প্রতারক ব্যক্তি উপযুক্ত শাস্তি পাবে। 


প্রেমে প্রতারণার মামলা করার নিয়মঃ 

বর্তমানে যুবক যুবতিরা না বুঝেই প্রেম করতেছে এবং একটা সময় গিয়ে প্রেমে প্রতারিত হচ্ছে। যদি আপনি কখনো প্রেমে প্রতারিত হন তাহলে আপনি চাইলে প্রতারণার মামলা করতে পারেন। সাধারণত যখন কেউ প্রেম করে তখন একে অন্যকে কিছু কথা বলে আশ্বাস দিয়ে থাকে। পরবর্তীতে সেই আশ্বাস ভঙ্গ করে প্রেমে প্রতারণা করে থাকে। 


যদি আপনার প্রেমিক অথবা প্রেমিকা আপনার কাছ থেকে কোনো সুবিধা নেওয়ার উদ্দেশ্যে প্রেম করে এবং আপনার বিশ্বাস অর্জন করে আপনার ক্ষতিসাধন করে তাহলে তার বিরুদ্ধে প্রতারণা মামলা করতে পারবেন। এছাড়াও আপনার প্রেমিক বা প্রেমিকা আপনার বিশ্বাস ভঙ্গ করে, মিথ্যা পরিচয় দিয়ে সম্পর্ক স্থাপন করলে আপনি সেই বিশ্বাস ভঙ্গের জন্য দণ্ডবিধির ৪০৬ ধারায় প্রতিকার চাইতে পারবেন। 


দণ্ডবিধির ৪০৬ ধারায় বলা আছে, অপরাধজনিত বিশ্বাসভঙ্গের অভিযোগে দোষী হলে দায়ী ব্যক্তিকে তিন বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা অর্থদণ্ড অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হতে হবে। বিশ্বাসভঙ্গ একটি জামিন অযোগ্য অপরাধ। থানায় এজাহার দায়ের করে অথবা আদালতে সরাসরি গিয়ে প্রেমে প্রতারণা মামলা করতে পারবেন। 


প্রতারণা মামলা করার নিয়ম সম্পর্কে বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন (FAQ) 

আপনারা প্রতারণা মামলা সম্পর্কে যেসব প্রশ্নের উত্তর জানতে চাইতে পারেন সেইসব সম্ভাব্য প্রশ্নের উত্তর নিম্নে দেয়া হলো- 

০১. প্রতারণা মামলা কাকে বলে? 

উঃ কারো ক্ষতি করার উদ্দেশ্যে প্রতারণা, জালিয়াতি করে প্রতারণা, মিথ্যা পরিচয় প্রদান করে প্রতারণা, বিয়ে নিয়ে প্রতারণা, প্রেম নিয়ে প্রতারণা, আর্থিক প্রতারণা ইত্যাদি প্রতারণার জন্য যে মামলা করা হয় তাকে প্রতারণা মামলা বলে। 

০২. প্রতারণা কি? 

উঃ প্রতারণা হচ্ছে কাউকে ঠকানো। আর্থিকভাবে, অনলাইনে, বিয়ে নিয়ে ইত্যাদিভাবে প্রতারণা হয়।

০৩. প্রতারণা মামলা কোথায় করা যায়? 

উঃ থানায় এজাহার দায়ের করে অথবা আদালতে সরাসরি গিয়ে প্রতারণা মামলা করা যায়। 

০৪. প্রেমে প্রতারণা মামলা করা যায়? 

উঃ হ্যাঁ, প্রেমে প্রতারণা মামলা করা যায়। আপনি প্রেমে প্রতারণা মামলা করার পাশাপাশি বিশ্বাসভঙ্গের মামলাও করতে পারেন। 

০৫. প্রতারণার মামলা করতে ডকুমেন্ট লাগে? 

উঃ হ্যাঁ প্রতারণার মামলা করতে অবশ্যই সঠিক ডকুমেন্ট বা তথ্য লাগবে। আপনি যে বিষয়ে প্রতারিত হয়েছেন সেই বিষয়ে সকল তথ্য পুলিশকে দিয়ে প্রতারণার মামলা করলে প্রতারক ব্যক্তিকে খুব দ্রুত পুলিশ ধরতে পারবে এবং আইন অনুযায়ী তার বিচার হবে। 

০৬. প্রতারণা মামলার শাস্তি কি হয়? 

উঃ প্রতারণা বিভিন্ন রকমের হওয়ায় প্রতারণা মামলার শাস্তি বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। দণ্ডবিধির ৪২০ ধারায় শাস্তি সর্বোচ্চ সাত বছর কারাদণ্ড এবং তার পাশাপাশি অর্থদণ্ডেরও বিধান আছে। 


প্রতারণা মামলা সম্পর্কে উপরে দেয়া প্রশ্নের উত্তর ছাড়াও যদি আপনাদের এই পোস্ট সম্পর্কে আরো কোনো প্রশ্ন থাকে তাহলে এই পোষ্টের কমেন্টে অথবা আমাদের মেসেজ করে জানাবেন। 

আরো পড়ুনঃ ফৌজদারি মামলা কি? কত প্রকার ও কি কি

প্রতারণা মামলা উপসংহারঃ 

এখানে প্রতারণা মামলা করার নিয়ম, কোথায় প্রতারণা মামলা করতে হয়, প্রতারণা মামলার শাস্তি ও প্রতারণা মামলা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেয়া হয়েছে। এই পোস্ট আপনাদের কেমন লাগলো কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না। এছাড়াও যদি আপনাদের কোথাও বুঝতে সমস্যা হয় অথবা প্রতারণা মামলা সম্পর্কে বিস্তারিত আরো কিছু জানতে চান তাহলে কমেন্টে জানাতে পারেন। 

Share This Article On:

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url